• শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৪ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
Headline
বন্যা সহনশীলতা কর্মসূচির আওতায় চারা গাছ বিতরণ ও কর্মশালা অনুষ্ঠিত কালিহাতী বিএনপি’র নেতাকর্মী সমর্থক ভোটারদের মাঝে শোকের ছায়া ঢাকা বিভাগীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন টাঙ্গাইল পৌরসভার শাহাদাত হোসেন টাঙ্গাইলে বীজ ডিলারদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান টাঙ্গাইলে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম, টাঙ্গাইল জেলা ইউনিটের ২০২৫-২০২৭ কমিটির চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা টাঙ্গাইল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট হেল্প গ্রুপের সপ্তম বর্ষপূর্তি,পুরস্কার বিতরণ ও সেমিনার টাঙ্গাইল-৬ আসনের মো:আলমগীর হোসেন নেতা-কর্মীদের সাথে মতোবিনিময় বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী টাঙ্গাইলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,সদর থানা কমিটি’র পরিচিতি ও শপথ গ্রহণ টাঙ্গাইল ধলেশ্বরী নদীতে ৩ শিশু নিখোঁজ, একজনের মরদেহ উদ্ধার

টাঙ্গাইল মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকসহ সাত শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ

Reporter Name
Update : শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার : টাঙ্গাইল মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকসহ সাত শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মিতালী খন্দকার। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।
অভিযুক্তরা হলেন -বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তসলিমা জাহান,সরকারি শিক্ষক আজফা খন্দকার টুসি,আফরোজা আক্তার,খালেদা খান, লায়লা সিদ্দিকী, আয়েশা আক্তার, রোকসানা।
অভিযোগে জানা যায়, গত ২৮আগস্ট বেলা সাড়ে ১২টায় সহকারি শিক্ষক হাফিজা ও স্বপন স্যারকে দিয়ে ডেকে পাঠান বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তসলিমা জাহান। এ সময় ৪০/৪৫ মিনিট প্রধান শিক্ষক আমার সাথে বিদ্যালয়ের নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেন । প্রতিদিনের মত ওই দিনও আমার হ্যান্ড ব্যাগ ও মোবাইল ফোন শিক্ষক কমন রুমে রাখা ছিল। প্রধান শিক্ষকের কক্ষ থেকে বের হয়ে শিক্ষক কমন রুমে যাওয়ার চেষ্টা করি। তবে গিয়ে দেখি ভিতর থেকে রুমটি আটকানো। এ সময় আমার সাথে থাকা হাফিজা ম্যাডাম রুম কেন আটকানো জানতে চান। ভিতর থেকে একজন কাপড় পাল্টাচ্ছে বলে জানায়। রুম খোলার পরে আমি ভিতরে যাই। রুমে বসে বাসায় ফোন দেয়ার জন্য হ্যান্ড ব্যাগ থেকে মোবাইল ফোনটি বের করি। দেখি আমার ফোনে থাকা গত ৬ আগস্ট গোপনে বিদ্যালয়ের লাইব্রেরি কক্ষে কোচিং সেন্টারের আট শিক্ষার্থীকে দিয়ে মে মাসে শেষ হওয়া প্রথম সাময়িক পরীক্ষা নেয়া অবস্থায় সাংবাদিকদের কাছে ধরা পরার ভিডিও সহ বিদ্যালয়ের বেশ কিছু অপকর্মের তথ্য এবং আমার ব্যক্তিগত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রধান শিক্ষকের মদদে কমন রুম বন্ধ করে রাখা শিক্ষকরা ডিলিট করেন। মোবাইলে সংরক্ষিত আমার মৃত ছেলের ছবিটিও ডিলিট। মৃত ছেলের স্মৃতিময় একমাত্র ছবিটিও তারা রাখেননি।

তাৎক্ষণিক আমি শিক্ষক কমন্ রুম বন্ধ করে আমার ব্যাগের ভিতরে থাকা মোবাইল ফোনের সকল তথ্য ডিলিট করার অভিযোগ করি। প্রধান শিক্ষক কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করে আমার মোবাইলে কি কি তথ্য ছিল সেটি জানতে চায়। আপনি ফেসবুক খুললেই ডিলিট করা তথ্য গুলো পেয়ে যাবেন বলে শান্তনা দেন প্রধান শিক্ষক। এরপরই আমি বুঝতে পারি এটি তাদের পূর্বপরিকল্পিত।
অভিযোগের বিষয়টি জানতে প্রধান শিক্ষক তসলিমা জাহান ও সহকারী শিক্ষক হাফিজা বেগম এর ব্যক্তিগত মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করা হলে ফোন রিসিভ করেননি তারা।

টাঙ্গাইল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম খান বলেন, মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সহ সাত শিক্ষকের বিরুদ্ধে দেয়া সহকারী শিক্ষক মিতালী খন্দকারের লিখিত অভিযোগটি পেয়েছি। অভিযোগের বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category